Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

বিট পুলিশিং

পুলিশের সেবাকে জনগণের নিকট পৌঁছে দেওয়া, সেবার কার্যক্রমকে গতিশীল ও কার্যকর করা এবং পুলিশের সাথে জনগণের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করার উদ্দেশ্যে প্রতিটি থানাকে ইউনিয়ন ভিত্তিক বা মেট্রোপলিটন এলাকায় ওয়ার্ড ভিত্তিক এক বা একাধিক ইউনিটে ভাগ করে পরিচালিত পুলিশিং ব্যবস্থাকেই বলা হয় বিট পুলিশিং। এই ব্যবস্থায় প্রতিটি বিটের দায়িত্ব প্রদান করে এক বা একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা নিয়োজিত করা হয়।


লক্ষ্য:

পুলিশের সেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া।


উদ্দেশ্য:

  • পুলিশি সেবার কার্যকারিতা বৃদ্ধি করা।
  • প্রত্যন্ত এলাকার মানুষের দ্রুত পুলিশি সেবা নিশ্চিত করা।
  • পুলিশ কর্তৃক দ্রুত সেবা প্রদান নিশ্চিত করা
  • প্রান্তিক পর্যায়ে জনসম্পৃক্তির মাধ্যমে এলাকায় উত্থিত বা বিরাজমান সমস্যার প্রতিরোধ ও প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
  • পুলিশ-পাবলিক সম্পর্ক বৃদ্ধি করা।
  • থানা এলাকার আইন-শৃঙ্খলা ও অপরাধ সংক্রান্তে অগ্রিম গোপন সংবাদ সংগ্রহের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।
  • অপরাধের ধরণ এবং অপরাধীদের চিহ্নিত করাসহ অপরাধ প্রতিরোধ করা।
  • সমাজ থেকে অপরাধ ভীতি দূরীকরণ পূর্বক জনমনে স্বস্তি ও আস্থা স্থাপন করা।
  • পুলিশ সম্পর্কে মানুষের মধ্যে বিদ্যমান ভীতি দূর করে জনসাধারণের মধ্যে নিরাপত্তাবোধ তৈরি করা।


বিট পুলিশের কার্যক্রম:

  • অপরাধ এবং অপরাধীদের সম্পর্কে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করা।
  • অভ্যাসগত অপরাধীদের চিহ্নিত করে অপরাধ প্রতিরোধের কার্যক্রম বৃদ্ধি করা।
  • থানা এলাকার আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখা।
  • নিয়মিত যোগাযোগ মাধ্যমে পুলিশ ও নাগরিকের মধ্যে আস্থা ও পারস্পরিক বোঝাপড়া বৃদ্ধি করা।
  • পুলিশ এবং সমাজের মানুষের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ নিশ্চিত করা।
  • পুলিশের নিয়মিত কার্যক্রম যেমন-মামলা তদন্ত, অপরাধীদের গ্রেফতার, ওয়ারেন্ট তামিল, নিয়মিত টহল ইত্যাদি করা।
  • দাঙ্গা, রাজনৈতিক অস্থিরতা ইত্যাদি দ্রুত প্রতিরোধ করা।
  • অপরাধী নয় এমন সাধারণ মানুষের মধ্যে পুলিশের ভয় কমানো এবং পুলিশ ও সমাজের মানুষের মধ্যে বন্ধুত্বের সেতুবন্ধন স্থাপনে সহায়তা করা।
  • সমাজের মানুষের মধ্যে ব্যক্তিগত এবং সামাজিক যোগাযোগ বজায় রাখা।
  • জনসচেতনতামূলক কর্মসূচি বৃদ্ধি করা।
  • সিসিটিভি ক্যামেরা ব্যবহারে উৎসাহিত করা।
  • ইভটিজিং প্রতিরোধে জনসচেতনতা গড়ে তোলা।
  • মাদকবিরোধী কর্মসূচি প্রচার করা।
  • নাইট গার্ড নিয়োগের জনসাধারণকে উৎসাহিত করা।
  • এনজিও, কলেজ, কমিউনিটি সেন্টার, ছাত্র হোস্টেল, মসজিদ, মাদ্রাসা, গার্মেন্টস, সামাজিক ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা।