সুনামগঞ্জ জেলা পুলিশের উদ্যোগে বিশেষ অভিযান "অপারেশন ডেভিল হান্ট" পরিচালিত হচ্ছে। জেলার বিভিন্ন থানা কর্তৃক পরিচালিত এ অভিযানের অংশ হিসেবে গত ২৪ ঘণ্টায় বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ১১ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, ১. মো: নুর আলম (৪২) - শান্তিগঞ্জ থানাধীন তেহকিয়া গ্রামের বাসিন্দা, পাথারিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। ২. মো: কাওছার (৩৩) - সুনামগঞ্জ সদর থানাধীন ষোলঘর এলাকার বাসিন্দা, সুনামগঞ্জ পৌরসভার সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর। ৩. তাজউদ্দিন (৪৫) - সুনামগঞ্জ সদর থানাধীন বনগাঁও গ্রামের বাসিন্দা, রঙ্গারচর ইউনিয়ন যুবলীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক। ৪. মনির হোসেন (৩৫) - সুনামগঞ্জ সদর থানাধীন বৃন্দাবন নগর গ্রামের বাসিন্দা, রঙ্গারচর ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি। ৫. হারুন মিয়া (৪২) - জগন্নাথপুর থানাধীন পাড়ারগাঁও গ্রামের বাসিন্দা, কলকলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক। ৬. বাবুল মিয়া (৪০) - দোয়ারাবাজার থানাধীন যোগীরগাঁও গ্রামের বাসিন্দা, দোয়ারাবাজার উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য। ৭. আব্দুল্লা আল মামুন (২৮) - দোয়ারাবাজার থানাধীন ভাঙ্গাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা, দোয়ারাবাজার উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক। ৮. তাশরীফ হোসেন (২৪) - ছাতক থানাধীন মুক্তিরগাঁও গ্রামের বাসিন্দা, সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক। ৯. জামশেদ আলী (৫০) - ছাতক থানাধীন রংপুর গ্রামের বাসিন্দা, নোয়ারাই ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। ১০. ইসমাইল হোসেন (৬০), তাহিরপুর থানাধীন আনোয়ারপুর গ্রামের বাসিন্দা, বালিজুরী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি। ১১. সাইদুর রহমান সোহাগ (৩৭) – মধ্যনগর থানাধীন মধ্যনগর গ্রামের বাসিন্দা, মধ্যনগর উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে এবং বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণের প্রস্তুতি চলছে। জেলার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবং অপরাধীদের গ্রেফতারে বিশেষ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস