১। বিট পুলিশিং এবং কমিউনিটি পুলিশিং ব্যবস্থাকে কার্যকরভাবে সম্প্রসারণ করা।
২। প্রতিটি থানায় সাইবার অপরাধ প্রতিহতকরণ, নিয়ন্ত্রণ এবং উদঘাটনে তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনার জন্য “আইটি বেইজড ইনভেস্টিগেশন সেল” গঠন করা।
৩। প্রতিটি থানায় নারী, শিশু, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধি সার্ভিস ডেস্ক-এর মাধ্যমে মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করা।
৪। জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে আধুনিক প্রযুক্তি ও কৌশল ব্যবহার করে জঙ্গীবাদ নিয়ন্ত্রণে অভিযান জোরদার করা ও জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করা।
৫। বিজ্ঞান ভিত্তিক তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনায় দক্ষতা বৃদ্ধি করা।
৬। প্রো-অ্যাকটিভ এবং জনসম্পৃক্ত পুলিশিং-এর মাধ্যমে কার্যকরভাবে অপরাধ উদঘাটন ও দমন করা।
৭। মাদক বিরোধ অভিযান জোরদারের মাধ্যমে মাদক নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূলে শতভাগ সফলতা অর্জন করা।
৮। CIMS কার্যক্রমের মাধ্যমে সুনামগঞ্জ জেলার সকল নাগরিকের তথ্য সংরক্ষণ করে একটি আধুনিক ডাটাবেজ তৈরী করা।
৯। বর্তমানে নবগঠিত পদ সৃজন করায় পুলিশের কনস্টেবল থেকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পর্যায়ের সদস্যদের আবাসন সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সংখ্যক আবাসিক ভবন ও ব্যারাক/ডরমেটরি নির্মাণ ও সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা।
১০। ট্রাফিক পুলিশ ভবন নির্মাণ ও জায়গা নির্বাচনের চলমান কার্যক্রম প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করা।
১১। জেলার প্রত্যেক থানায় বহুতল বিশিষ্ট ভবন, ব্যারাক ভবন নির্মাণ ও মেরামতের জন্য কার্যক্রম গ্রহণ করা।
১২। হাওর বেষ্টিত থানাসমূহের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার সুবিধার্থে জলযানের সংখ্যা বৃদ্ধির ব্যবস্থা করা।
১৩। তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে জনগণের জন্য সেবা সহজিকরণ।
১৪। হাওরের প্রাকৃতিক পরিবেশ উন্নয়নে ভূমিকা রাখা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস