১। জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস দমন।
২। বাংলাদেশ পুলিশের অধীনে পরিচালিত জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ চালু করা।
৩। হারানো ও প্রাপ্তি সংক্রান্ত যেকোন বিষয়ে অনলাইন জিডি চালু করা।
৪। পুলিশী সেবার গতি বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিডি পুলিশ হেল্প লাইন অ্যাপ চালু করা।
৫। ঘরে বসে খুব সহজেই অনলাইনে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট-এর জন্য আবেদন সিস্টেম চালু করা।
৬। নারীরা সাইবার হয়রানির শিকার হলে, সাহায্যের জন্য পুলিশ সাইবার সাপোর্ট ফর উইমেন ফেইজবুক পেজ চালু করা।
৭। নাগরিকদের ভোগান্তি কমিয়ে আনার জন্য ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন অ্যান্ড ফাইন পেমেন্ট সিস্টেম চালু করা।
৮। সকল থানার সাথে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অনলাইন যোগাযোগ চালু করা।
৯। অপরাধ ও অপরাধীদের দমনের লক্ষ্যে কমিউনিটি পুলিশিং এর মাধ্যমে জনগণের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করে সফলতা অর্জন।
১০। থানা পর্যায়ে নিয়মিত ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠান এবং জনগণের সমস্যাসমূহ শোনা, পুলিশী স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হয়েছে।
১১। স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষকে জঙ্গি, সন্ত্রাস ও মাদকের বিরুদ্ধে স্বোচ্ছার করা হয়েছে।
১২। সকল জেলার মাদক ব্যবসায়ীর তালিকা প্রস্তুত এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
১৩। দ্বন্দ্ব নিরসনের বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে কমিউনিটি পুলিশিং-এর মাধ্যমে বিরোধ নিষ্পত্তি করা।
১৪। সড়ক দূর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে মালিক, চালক ও হেল্পারদের নিয়ে সচেতনতামূলক সভাসহ প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদান করা।
১৫। পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে উইমেন সাপোর্ট সেন্টার স্থাপন করা। এছাড়া থানা সমূহে নারী ও শিশু বান্ধব ডেক্স স্থাপন করা হয়েছে।
১৬। বাড়িওয়ালা, ভাড়াটিয়া ও মেস সদস্যদের তথ্য নিবন্ধনের লক্ষ্যে সিটিজেন ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (CIMS) চালু করা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস